তথ্যপ্রযুক্তিকে সঠিক কাজে ব্যবহার করার বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে এ রচনায়। জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুকের পাতায় বিভিন্ন সচেতনমূলক লেখা প্রকাশ করার দিকটি তুলে ধরা হয়েছে লেখক আনিসুল হকের ‘ইটি, তুমি কেমন আছ’ উপন্যাসে। ইটি ‘নাগরিকের চোখে’ নামে একটা ফেসবুক পেজ চালায়। মানুষের নানা সমস্যা নিয়ে পোস্ট দেয়। ইটি শুধু পোস্টই দেয় না, ঘটনাস্থলে নিজে যায়, ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লেখালেখি করে। তাছাড়া অনেক মজার কাণ্ড উপন্যাসটিকে আরও প্রাণবন্ত করেছে; যা আনন্দ দেয়ার পাশাপাশি পাঠককে ভাবাবে পারিপার্শ্বিক ঘটনা নিয়ে।
you are looking for some over the top pulp action, however, this book aims to please. The premises take place after “The Return of Tarzan” where we find, Tarzan now as Lord Greystoke -is settling down in civilized London. However, his old enemies Nikolas Rokoff and henchman Alexis Paulvitch are still on his heel. They kidnap his only wife, Jane and son, Jack and left Tarzan in a stranded island. As always Tarzen used his dexterity and primal aptitude with the help of a tribe of Gorillaz led by clever Akut, a vicious panther Sheeta and Mugambi, giant chief of the Wagambi tribe. Finally, Tarzen reached the mainland and finds Jane who was planning her own escape from the kidnappers. The group confronts the kidnappers and Tarzan unleashes his vengeance. The irony here is Tarzan had come from the jungle into civilization, and his son was taken from civilization into the wilderness.
বীর বনহুর এবং বীরঙ্গনা নূরীর মধ্যে যথেষ্ট মিল। তবু কোথায় যেন তফাৎ। বনহুর নূরী থেকে একটু দূরে থাকতে চায়। কেন এই দূরত্ব? এত ভালোবাসা পাওয়ার পরও কেনইবা নূরী বনহুরকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেয়। এ প্রশ্নের উত্তর বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে এই বনহুর সিরিজের এই পর্বে। ও হ্যাঁ কারাগার থেকে কিভাবে নিজেকে মুক্ত করে বনহুর? আবার হিতৈষী বনহুর কিভাবে মাধবগঞ্জের জমিদারপুত্র মধুসেনের সঙ্গে সুভাষিণীর বিয়ে দিয়ে তাকে নতুন জীবনে ফিরিয়ে আনে? সেটা নিয়েও আছে বিস্তর এক ভ্রমণ।
দস্যু বনহুরের সিনেমার সেটে যাওয়া, সিনেমার সেটে পরিচালক-প্রযোজক, অভিনেতা-অভিনেত্রী মিলে একটি গল্প এগিয়ে গেছে ‘চিত্রনায়ক দস্যু বনহুর’ রহস্য উপন্যাসের মধ্যে। ‘কুন্তিবাঈ’ সিনেমার নায়িকা জ্যোছনা রায়, পরিচালক আরফান উল্লাহ ও বনহুরকে ঘিরে গল্প বাঁক নিয়েছে। আর জ্যোছনা রায়ের খুন ক্রমেই গল্পকে রহস্যের দিকে নিয়ে গেছে। আর শেষ দিকে জ্যোছনা রায়ের খুনিও খুন হয় । কার হাতে? তার পরিচয় মিলবে ‘চিত্রনায়ক দস্যু বনহুর’ রহস্য উপন্যাসের শেষ পৃষ্ঠায়।
আলী ইমাম বাংলাদেশী শিশু-কিশোর সাহিত্যে একটি পরিচিত নাম। তার স্বকীয়তার কারণে যিনি স্থান করে নিয়েছেন শিশু-কিশোর সাহিত্যের পাঠকদের হৃদয়ে। তার রচিত ‘মউলতার তিলাকি’ মূলত কিশোর রহস্য ডকু উপন্যাস। এগারোটি অধ্যায় বিভাজনে তিনি এই উপন্যাসের গল্প উপস্থাপন করেছেন। যেখানে কল্পিত একটি এলাকা ও বিভিন্ন চরিত্রের সাথে পরিচিত করে দেয় পাঠককে।
মূল নায়িকা প্রফুল্ল, এক সাধারন মেয়ে। মাকে নিয়ে ভিক্ষা করে সংসার চালাত। প্রফুল্ল বাল্যকালে খুবই রুপবতী ও গুণী ছিল। সে সব কাজ পারতো। জমিদার হরবল্লভ রায়ের একমাত্র পুত্র ব্রজেস্বরের সাথে ওর বিয়ে হয়। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই তাকে নিজের বাড়িতে আবার ফিরে আসতে হয়।কারণ তার শ্বশুর সমাজপতিদের কথায় ওকে তাড়িয়ে দেয়। এরপর গল্পটি মোড় নেয় অন্যদিকে। সহজ-সরল প্রফুল্ল কী করে কঠিন চরিত্রের ডাকু রানী হয়ে ওঠে, সেটিই বর্ণনা করেছেন লেখক।
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক রোমেনা আফাজের সৃষ্ট চরিত্র দস্যু বনহুর সিরিজের ‘ছায়ামূর্তি’ রচনাটি রহস্যময় গোয়েন্দা কাহিনী। দস্যু বনহুরের মতো এক ছায়ামূর্তি পুলিশমহলে আতঙ্ক সৃষ্টি করে একের পর এক হত্যা রহস্য উদ্ঘাটন করে থাকে! তাহলে কি দস্যু বনহুর-ই এই ছায়ামূর্তি? মনিরা চরিত্রের বর্ণনায় এই রচনাটিকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলেছে; যা পাঠকবৃন্দ এই বইটি পড়ার অধিক উৎসাহ পাবে।
খ্যাতনামা রহস্য গল্পকার রোমেনা আফাজের অসাধারণ সৃষ্টি দস্যু বনহুর চরিত্র। দস্যু বনহুর সিরিজের ৫৩ নম্বর উপন্যাস হলো ‘জংলী মেয়ে’। সিরিজের ধারাবাহিকতায় বনহুর ও নূরী চরিত্রের সাথে চম্পা, হীরালাল, মাহমুদ, বিজয়া, বুড়ি, রাণীজি চরিত্রের মাধ্যমে জংলী মেয়ে রহস্য উপন্যাসের গল্পকে তিনি এগিয়ে নিয়েছেন।
“নির্জন বাংলোর সম্মুখে গাড়ি রেখে নেমে পড়লো মি. কাওসারী, তারপর গাড়ির দরজা খুলে বললো- আসুন মিস্ হামিদা... মি. কাওসারী মিস্ হামিদার হাত ধরে নামিয়ে নিলো। খুলে দিলো মুখের রুমাল আসুন আমার সঙ্গে। মি. কাওসারী অগ্রসর হলো নির্জন বাংলোর দিকে। মিস্ হামিদা রিজভী বাধ্য হলো তাকে অনুসরণ করতে।”
বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক রোমেনা আফাজের দস্যু বনহুর সিরিজের একটি উপন্যাস ‘অশরীরী আত্মা’। বাংলাদেশে সববয়েসী পাঠকের কাছে তুমুল জনপ্রিয় দস্যু বনহুরের সিরিজ। কান্দাই শহরে রাতের অন্ধকারে ঘটতে থাকে একের পর এক রহস্যজনক হত্যাকাণ্ড। কে করছে এমন কাণ্ড? এই প্রশ্নটি সবার মনে, সবার মাঝেই উৎকন্ঠা। বনহুরও চিন্তিত হয়ে পড়ে, জড়িয়ে যায় রহস্য উদ্ধারে। নানাঘটনায় টানটান উত্তেজনাময় এক কাহিনী ফুটে উঠেছে এই উপন্যাসে। দস্যু বনহুরের বীরচিত ঘটনার সমষ্টি আর টানটান উত্তেজনায় পাঠক মনকে দিবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি।
দস্যু বনহুর সিরিজের ৪৬ নম্বর উপন্যাস ‘কস্তুরী বাঈ।’ রোমেনা আফাজ রচিত এই সিরিজ রহস্য উপন্যাসে বরাবরের মতোই পাঠকদের জন্য থাকছে রহস্যের জাল। বিস্তৃত রহস্যের জালে তিনি আটকে রাখেন পাঠকদের। সিরিজের প্রধান চরিত্র বনহুর ও নূরীর সাথে সাথে ফরিদ, আরিফ, গওহর, মুর্শেদ চরিত্রের মাধ্যমে তিনি গল্পকে এগিয়ে নিয়েছেন।
একটি ছোট্ট উপন্যাস আর একটি উপন্যাসিকা নিয়ে এই বই। উপন্যাসিকার নামেই এই গ্রন্থের নামকরন- ‘দ্বীপ’। দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার গল্পকে এক মলাটে বন্দি করা হয়েছে। একটি উপন্যাস মনে হবে সমসাময়িক গুম এবং রাজনৈতিক হত্যা নিয়ে। আর দ্বিতীয়টি সত্য মিথ্যা মিলিয়ে কিছুটা প্রাচীন সময়ের গল্প। দুটোই কাল্পনিক। কিন্তু কোনোভাবেই ঘটনাদুটোকে অবাস্তব বলা যাবে না।
‘কঙ্কাবতী’ বাংলা সাহিত্যের একটি রসাত্মক উপন্যাস। লেখক এতে কৌতুক এবং করুণা উদ্রেক করে বিনা আড়ম্বরে আপন কল্পনাশক্তির পরিচয় দিয়েছেন। ভূত-প্রেত ও কাল্পনিক জীব-জন্তু-এর এমন এক জগৎ নির্মাণ করেছেন যার অভিনবত্ব পাঠককে রূপকথার জগতে নিয়ে যাবে। এ জগৎ থেকে ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় আমদানি করেন কঙ্কাবতীকে। উপন্যাসের প্রথম ভাগে বর্ণিত হয়েছে বাস্তব জীবনের কথা। দ্বিতীয় ভাগে লেখক তাঁর লেখা নিয়ে যান রূপকথার কল্পজগতে। এ জগৎ ঘুরে এসে তিনি ফিরে যান বাস্তবলোকে। লেখক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় তাঁর এ উপন্যাসে বাঙালি সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত বিশ্বাস ও অন্ধ সংস্কারকে আঘাত করেছেন।
আলী ইমাম, বাংলা সাহিত্যের শিশু-কিশোরদের প্রিয় এক নাম। বিজ্ঞানের নানা কল্প কাহিনী ও দুঃসাহসিক অভিযানের বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে তিনি দেশের অগনিত শিশু-কিশোরদের সুন্দর মানবিক, যুক্তিশীল ও আনন্দময় জীবন বিকাশে সহায়তা করছেন। ‘অ্যাডভেঞ্জার সমগ্র-৩’-ও এর ব্যতিক্রম নয়। বইটি প্রকৃতি ও বিজ্ঞানের নানান বিস্ময়কর তথ্য ও উপকরণ দিয়ে সাজানো হয়েছে। শুধূ শিশু কিশোরই নয়, যে কোনো বয়েসী পাঠকের জ্ঞানই সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে বলেই আশা করা যায়।
শিশু সাহিত্যিক আলী ইমামের ‘অ্যাডভেঞ্চার সমগ্র-২’ মূলত প্রকৃতি ও পাখি বিষয়ক রচনা। অ্যাডভেঞ্চার কাহিনীর মাধ্যমে বর্ণিত হয়েছে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক প্রেক্ষাপটে পাখিদের আবাস, জীবনযাপন পদ্ধতি, স্বভাব, অতিথি পাখি, বিলুপ্ত এবং সংকটাপন্ন পাখি। এছাড়াও রয়েছে প্রাগৈতিহাসিক পাখি, পাখিদের প্রতি মানুষের আচরণ, সংরক্ষণ, করণীয় এবং দেশী বিদেশী নানা উদ্যোগ ও গবেষণা সম্পর্কিত নানা তথ্যাবলী। বইটি ছয়টি গল্প এবং দুটি উপন্যাসের সমন্বয়ে সজ্জিত। এটি একাধারে যেমন শিক্ষামূলক অন্যদিকে সচেতনতামূলক। এছাড়া গল্প এবং রচনার স্বাদ তো আছেই।
The Adventures of Sherlock Holmes is a collection of twelve short stories by Arthur Conan Doyle, featuring his fictional detective Sherlock Holmes. It was first published on 14 October 1892; the individual stories had been serialised in The Strand Magazine between July 1891 and June 1892.
‘হাফ ডজন অ্যাডভেঞ্চার’ প্রতিটি গল্পই পাঠককে নিজের জীবনের কৈশোরের থ্রিল মাখা সময়ের কথা মনে করিয়ে দিবে। অথবা কোনো কিশোর এই বই পাাঠ করতে করতে নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একজন কিশোর থ্রিলারকেও আবিষ্কার করে ফেলতে পারে! এই বইয়ে সংকলিত ছয়টি গল্পই ভিন্ন স্বাদের। যা পাঠ করে কিশোর মনের মধ্যে জাগ্রত হওয়া অনেক জিজ্ঞাসারও জবাব খুঁজে পাওয়া যায়। লেখক এই বইয়ের ভূমিকায় লিখেছেন, ‘ছোটবেলায় আমরা ছিলাম স্বাধীন। আমাদের বাবা-মা’রা আমাদের এত খোঁজখবর করতেন না। সন্ধ্যার আগে বাসায় ঢুকলেই হলো। আর সেই সুযোগে আমরা পাড়ায় বেপাড়ায়...নানা রকম অ্যাডভেঞ্চার করে বেড়াতাম। তখন এসব খেলা হিসেবেই নিয়েছিলাম। এখন বুঝি সেগুলোর কোনোকোনোটা বেশ বিপজ্জনক ছোট-বড় নানা রকম অ্যাডভেঞ্চারই কিন্তু ছিল। কে জানে সেই সব ছেলেবেলার অ্যাডভেঞ্চারগুলোর ছায়ায়ই হয়তো-বা লিখে ফেলেছি এই হাফ ডজন অ্যাডভেঞ্চার কাহিনি।’
Originally published in 1908 and out of print for more than half a century, this collection of stories presents Sir Arthur Conan Doyle at his finest. These are seventeen tales of suspense and adventure, of the mysterious and the fantastic, meant to be read "round the fire" upon a winter's night. Murder, madness, ghosts, unsolved crimes, diabolical traps, and inexplicable disappearances abound in these exciting accounts narrated by doctors, lawyers, genetlemen, teachers, burglars, dilettantes, and convicted criminals.
Journey to the Center of the Earth (French: Voyage au centre de la Terre, also translated under the titles A Journey to the Centre of the Earth and A Journey to the Interior of the Earth) is an 1864 science fiction novel by Jules Verne. The story involves German professor Otto Lidenbrock who believes there are volcanic tubes going toward the centre of the Earth. He, his nephew Axel, and their guide Hans descend into the Icelandic volcano Snæfellsjökull, encountering many adventures, including prehistoric animals and natural hazards, before eventually coming to the surface again in southern Italy, at the Stromboli volcano. The genre of subterranean fiction already existed long before Verne. However, Journey considerably added to the genre's popularity and influenced later such writings. For example, Edgar Rice Burroughs explicitly acknowledged Verne's influence on his own Pellucidar series.